কেন যে ধরা দিলে এই সন্ধ্যায়, ওগো মায়া । জড়ালে কেন আমায় মায়ার বাঁধনে? সামনে যে রয়েছে গাড় অন্ধকার। কেমনে পাড়ি দিব বিনিদ্র রজনী, তোমারই সাথে। আমি জেনেছি, আমি জেনেছি উঠিবে না আর কোন প্রভাকর হবে না আর কোন ভোর। চাঁদের ও দেখা মেলা ভার তাই শুধু অন্ধকার, অন্ধকার মিলেছে প্রণয় আজ অমাবস্যায় । যাকে ছোঁয়া যাবে না, যাকে ধরা যাবে না। যাবে না দেখা আর কখনোও, আপন করে পাওয়া হবে না, বলা হবে না আর না বলা কথা। রেখে দিব পরম যত্নে যা দিয়েছো আমায়, আমার দেবার আর নেই কিছু । তবে শুনিবে রোজ তুমি পবনের কাছ থেকে, আমার থেকে যা শুনতে চাও।
TRIP TO MOHIPUR BRIDGE, RANGPUR New Tista Bridge Mohipur Ghat Rangpur on The Biggest Tista river of Bangladesh. This Bridge is one of the Longest Bridge of Bangladesh. It was buildup in 2018 TOUR TO MOHIPUR BRIDGE, RANGPUR TOUR TO MOHIPUR BRIDGE, RANGPUR TOUR TO MOHIPUR BRIDGE, RANGPUR
শহর ছেড়ে প্রশান্তির জন্য যেতে পারেন সাগরের তীরে। বাংলাদেশে বেশ কিছু সি-বীচ থাকলেও কুয়াকাটা (Kuakata) একদমই ব্যাতিক্রম। অনন্য গুণের জন্যই কুয়াকাটাকে বলা হয় সাগর কন্যা। কোলাহল মুক্ত নিরিবিলি নেই কোন মানুষের গাদাগাদি যেখানে আপন মনে নিজের মতো করে সময় কাটিয়ে দিতে পারেন ঘণ্টার পর ঘণ্টা। প্রশস্ত সি-বীচ কোলাহল মুক্ত ও নিরিবিলি। যেখানে নিজের মতো করে সময় কাটাতে পারেন। বসে থাকার জন্য ২০/৩০ টাকা ঘণ্টায় আরামদায়ক চেয়ার ভাড়া পাবেন। বাড়তি আনন্দের জন্য ফোর হুইলার ইজি বাইক পাবেন। এছাড়াও স্পীড বোডে জন প্রতি ২০০/- টাকায় সমুদ্র ভ্রমণ করতে পারবেন। সব শেষে সূর্যাস্ত উপভোগ করতে পারেন। সি-বীচ সি-বীচ সি-বীচ মিসরিপাড়া বৌদ্ধ মন্দির মিসরিপাড়া বৌদ্ধ মন্দির সি-বীচ ঝাউবন
স্বাধীনতা তুমি শোষকের হাতিয়ার, যোদ্ধার পিঠে ছুরি । জালিমের কথায় হাজির তুমি, মজলুমের বোবা কান্নায় ছুটি। তাই আকাশে বাতাসে ধ্বনি বহে আজ তুমিই স্বাধীন কি? তোমার জন্য যারা অপেক্ষমান দশক দশক ধরে, তাদের অনুক্ত কথা শুনিবে কবে, তুমি বধির হলে? মজলুমের ঘরে জন্ম নেওয়া শিশুর কান্নায় আজ তুমি তাচ্ছিল্যে হও। যেথায় বলে তোমায়, তুমিই স্বাধীন হও। ছেলে হারা মায়ের অশ্রু কথা বলে তুমি যে পরাধীন জানত কি শহীদ ছেলে? রক্তে যাহার রাজপথ রক্তিম, তাহার কথা ভেবেও হলে, এবার না হয় স্বাধীন হলে। তা না হলে উচ্চস্বরে বলবে লোকে, স্বাধীনতা তুমি কবে স্বাধীন হবে?
সোনার তরী ভাইসা গেছে অসম বন্যার জলে দেখিলো সবাই চাহিয়া চাহিয়া বলিলো না কোন কথা লোকে। আবার যদি আসে ফিরে আসুক এবার দেখবে লোকে আটকে রাখিবো মন পিঞ্জিরে মায়ার বাঁধন দিয়ে। আদর সোহাগ সবই দিব ভালবেসে সিক্ত করব অভিযোগে হেসে দিব রাগ করিলে ক্ষমা নিব। সব আয়োজন হয় যদি বৃথা দুঃখ আমার থাকবে না চেষ্টায় আমার কমতি ছিলনা সাক্ষী দিবে মাটি।
Teesta Railway Bridge, Rangpur Teesta Railway Bridge is the third largest railway bridge of the country lengths about 2000 feet and constructed in the year 1834. In 1978, to manage load of road vehicles for Lalmonirhat, Kurigram and beyond by ferry, the then president Ziaur Rahman instructed the Railway and Roads authority to set wooden sleepers in the rail bridge between the rails for all types of vehicular movement. Same year, March 4, President Ziaur Rahman inaugurated the bridge for vehicular movement. The bridge restores the communication from divisional headquarters of Rangpur with two districts, Lalmonirhat and Kurigram. Tour To Teesta Railway Bridge, Rangpur Tour To Teesta Railway Bridge, Rangpur
মহামারি করোনা ভাইরাস বিশ্ববাসীকে এক চরম দুর্ভোগে ফেলেছে। বাংলাদেশও এর বাহিরে নয়। আমাদের দেশে বিশেষ করে মধ্যবিত্ত এবং নিন্মবিত্ত মানুষের সমস্য একটু বেশিই। আর যারা দিন আনে দিন খায় তাদের নিদরুন কষ্টের কথা বলার মত নয়। এটা পুরো বাংলাদেশের চিত্র। এই সমস্য মোকাবিলা করার জন্য অনেক বিত্তবান ব্যক্তি তাদের নিজস্ব উদ্যোগে সাহায্যর হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। এটা অবশ্যই একটা ভালো দিক। কিন্তু অধিকাংশই ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে, তারা দানের চেয়ে প্রচারই বেশি করছেন। কেউ করছেন ফেসবুক লাইভে, কেউ আবার ইউটিউব লাইভে, কেউ ছবি তুলে পত্রিকায় দিয়ে, আবার অনেকেই অদ্ভুত সব প্রচারের পথ অবলম্বন করছেন। সেগুলোকে মানুষ ভালোভাবে গ্রহণ করছে না। মনে রাখতে হবে, দান একটা বড় ইবাদত। আর এই ইবাদত যদি লোক দেখানোর উদ্দেশ্য হয়ে থাকে তাহলে সেটাকে বলে রিয়া। রিয়া অর্থ লোক দেখানো। আর আল্লাহ তায়ালা রিয়াকারীকে পছন্দ করেন না। যেহেতু বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ দিন দিন বেড়েই চলেছে। যার ফলে মধ্যবিত্ত এবং নিন্মবিত্ত মানুষদের অভাবও বাড়ছে। বিশেষ করে মধ্যবিত্ত মানুষের মধ্য এমন এমনও মানুষ রয়েছে যারা কোন দিন মানুষের দান/সাহায্য গ্রহণ করেনি এবং কার...
তোমাকে নিয়ে লিখছি প্রথম কবিতা, আমার কবিতা তোমার প্রথম দর্শন নিয়ে, আমার কবিতা তোমাকে ভালবাসা নিয়ে, আমার কবিতা মূর্ছে যাওয়া ইচ্ছে নিয়ে, আমার কবিতা মূর্ছে যাওয়া সপ্ন নিয়ে, আমার কবিতা তোমাকে আজন্ম ভালবাসা নিয়ে। আমি তোমাকে আজন্ম ভালবাসতে চাই, লিখতে চাই তোমায় নিয়ে হাজারো কবিতা, আকাশে বাতাসে আমার কবিতা পাঠ মিলিয়ে যাবে, তুমি কি শুনবে আমার কবিতা বাতাসের কাছ থেকে?
বারটা গ্রীষ্ম, বারটা বর্ষা, বারটা শরৎ অপেক্ষা করতে পারি, যদি একটা বসন্তের কথা দাও। বারটা হেমন্ত, বারটা শীত অপেক্ষা করতে পারি, যদি একটা বসন্তের কথা দাও। বারটা গ্রীষ্মের তাপে পুড়ে ভস্ম হতে পারি, যদি একটা বসন্তের কথা দাও। বারটা বর্ষায় ভিজে একাকার হতে পারি, যদি একটা বসন্তের কথা দাও। বারটা শীতের কাপুনিতে নিস্তেজ হতে পারি, যদি একটা বসন্তের কথা দাও। সেটাও যদি না পারো, তবুও একটা বসন্তের মিথ্যে আশ্বাস দাও।